সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আমতলী, চানাচুর মিল, সুবের দোকান, ইন্দিরাপাড়, ছলির বাজার, পাঞ্জানা, নাটুয়াপাড়া, ময়নার বাজার, বাদশার মার্কেট এলাকায় ওই সব গতিরোধক তৈরি করা হয়েছে। একটি গতিরোধকের আগে বা পরে সতর্কতামূলক কোনো সাইনবোর্ড নেই। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় সড়কের পাশে বসে মাইকিং করে মসজিদ-মাদরাসার জন্য টাকা তোলার জন্য অস্থায়ী তিন থেকে চারটি গতিরোধক তৈরি করা হয়েছে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার যাত্রী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘গতিরোধকের কারণে নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি সময় লাগে গন্তব্যে পৌঁছাতে। কিছু কিছু গতিরোধক বোঝার কোনো উপায় নেই। যে কারণে মাঝেমধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে।’
গতিরোধকগুলো দ্রুত ভেঙে ফেলার দাবি জানিয়েছেন বাদশা মার্কেট এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার দুই চালক আব্বাস আলী ও আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সড়কে এসব গতিরোধকের কারণে এক ধরনের ভয় কাজ করে। এ ছাড়া গতিরোধকের সামনে গাড়ি থামানোর সময়, বিশেষ করে মোটরসাইকেলচালকরা পেছন থেকে অনেক সময় সজোরে ধাক্কা মারেন।’
উপজেলা প্রকৌশলী সালমান রহমান রাসেল বলেন, ‘গতিরোধকগুলো স্থানীয় লোকজন তৈরি করেছে। এসব গতিরোধক ভেঙে ফেলার জন্য উপজেলা পরিষদের সমন্বয় কমিটির সভায় বলা হয়েছে।’
@ ২৬ অক্টোবর, ২০১৯, কালের কণ্ঠে প্রকাশিত হয়
- Tags:
- নিউজ
- ফুলবাড়ীয়া
আপনার মতামত লিখুন :